ঢাকা , বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
এসপি অফিসে তদবির করতে এসে আ:লীগ নেতা কট  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গ্রাম আদালত কার্যক্রমের বার্ষিক অগ্রগতি পর্যালোচনা ও করণীয় নির্ধারণ বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত। বিজয়নগরে মাদকবিরুধী অভিযানে ইয়াবাসহ নারী আটক। নাসিরনগরে তিনটি খামারে বিষ প্রয়োগে ৩৫০০ হাঁসের মৃত্য। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগার পরিদর্শন করলেন এডিএম মুরাদ ছাত্রদল প্রার্থীদের পক্ষে পোস্ট, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ওসি প্রত্যাহার। জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও আগামীর বাংলাদেশ” শীর্ষক মতবিনিময় সভা ও সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত। নবীনগরে তুচ্ছ ঘটনায় কিশোরের দুই আঙুল কর্তন। বিজয়নগরে আসন সীমানা পুনর্বিন্যাসের প্রতিবাদে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ। মেধাবী উদ্ভাবক নাবিল এর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান :তারেক রহমান।  
নোটিশ :
আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম। আপডেট নিউজ থিমটি ক্রয় করতে আমাদের কল করুন 01732667364। আমাদের আরো নিউজ থিম দেখতে ভিজিট করুন www.themesbazar.com

এসপি অফিসে তদবির করতে এসে আ:লীগ নেতা কট 

Oplus_0

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপারের (এসপি) কার্যালয়ে তদবির করতে এসে গ্রেফতার হয়েছেন বাচ্চু মিয়া (৫০) নামের এক ব্যক্তি।সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরের পর তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে তার বিরুদ্ধে দুটি হত্যাসহ চারটি মামলা আছে।

গ্রেফতার বাচ্চু মিয়ার বাড়ি জেলার সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের ধামাউড়া গ্রামে। আওয়ামী লীগের অরুয়াইল ইউনিয়ন শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সোমবার সন্ধ্যায় তাঁকে সরাইল থানা পুলিশের কাছে হস্থান্তর করা হয়।মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাচ্চু মিয়ার বিরুদ্ধে সরাইল এবং ঢাকার আদাবর থানায় দুটি হত্যা মামলা রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন থানায় দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে গত শনিবার ধামাউড়া গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য শিরিন আক্তারকে মারধরের অভিযোগে সরাইল থানায় ৫ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। ওই মামলায় বাচ্চু মিয়া এক নম্বর আসামি। সোমবার দুপুরের পর বাচ্চু মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে তদবিরে যান। সেখানে তিনি তার বিরুদ্ধে গত শনিবার করা মামলাটি মিথ্যা প্রমাণ করার চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পুলিশ সুপারের নির্দেশে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বাচ্চু মিয়ার বিরুদ্ধে সরাইল এবং ঢাকার আদাবর থানায় দুটি হত্যা মামলা রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন থানায় দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে গত শনিবার ধামাউড়া গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য শিরিন আক্তারকে মারধরের অভিযোগে সরাইল থানায় ৫ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। ওই মামলায় বাচ্চু মিয়া এক নম্বর আসামি। সোমবার দুপুরের পর বাচ্চু মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে তদবিরে যান। সেখানে তিনি তাঁর বিরুদ্ধে গত শনিবার করা মামলটি মিথ্যা প্রমাণ করার চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পুলিশ সুপারের নির্দেশে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

বাচ্চু মিয়াকে পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদুল আলম চৌধুরী।তিনি বলেন, বাচ্চু মিয়ার বিরুদ্ধে দুটি হত্যাসহ চারটি মামলা রয়েছে। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে।

ব্রাহ্মণ/বার্তা২৫

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

এসপি অফিসে তদবির করতে এসে আ:লীগ নেতা কট 

এসপি অফিসে তদবির করতে এসে আ:লীগ নেতা কট 

আপডেট সময় ১২:২১:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপারের (এসপি) কার্যালয়ে তদবির করতে এসে গ্রেফতার হয়েছেন বাচ্চু মিয়া (৫০) নামের এক ব্যক্তি।সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরের পর তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে তার বিরুদ্ধে দুটি হত্যাসহ চারটি মামলা আছে।

গ্রেফতার বাচ্চু মিয়ার বাড়ি জেলার সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের ধামাউড়া গ্রামে। আওয়ামী লীগের অরুয়াইল ইউনিয়ন শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সোমবার সন্ধ্যায় তাঁকে সরাইল থানা পুলিশের কাছে হস্থান্তর করা হয়।মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাচ্চু মিয়ার বিরুদ্ধে সরাইল এবং ঢাকার আদাবর থানায় দুটি হত্যা মামলা রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন থানায় দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে গত শনিবার ধামাউড়া গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য শিরিন আক্তারকে মারধরের অভিযোগে সরাইল থানায় ৫ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। ওই মামলায় বাচ্চু মিয়া এক নম্বর আসামি। সোমবার দুপুরের পর বাচ্চু মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে তদবিরে যান। সেখানে তিনি তার বিরুদ্ধে গত শনিবার করা মামলাটি মিথ্যা প্রমাণ করার চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পুলিশ সুপারের নির্দেশে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বাচ্চু মিয়ার বিরুদ্ধে সরাইল এবং ঢাকার আদাবর থানায় দুটি হত্যা মামলা রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন থানায় দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে গত শনিবার ধামাউড়া গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য শিরিন আক্তারকে মারধরের অভিযোগে সরাইল থানায় ৫ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। ওই মামলায় বাচ্চু মিয়া এক নম্বর আসামি। সোমবার দুপুরের পর বাচ্চু মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে তদবিরে যান। সেখানে তিনি তাঁর বিরুদ্ধে গত শনিবার করা মামলটি মিথ্যা প্রমাণ করার চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে পুলিশ সুপারের নির্দেশে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

বাচ্চু মিয়াকে পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদুল আলম চৌধুরী।তিনি বলেন, বাচ্চু মিয়ার বিরুদ্ধে দুটি হত্যাসহ চারটি মামলা রয়েছে। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে।

ব্রাহ্মণ/বার্তা২৫